বর্তমান সময় হল ডিজিটাল প্রযুক্তির সময়। আমাদের জীবনের প্রায় সব কাজকর্মই এখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন হচ্ছে। বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের পণ্য মার্কেটিং এর জন্য অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করছে। অন্যান্য প্রচলিত Marketing পদ্ধতির তুলনায় ১০ গুণ বেশি ফলাফল দেয়, যার ফলে অধিকাংশ প্রচারণাই এখন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পরিচালিত হচ্ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং কেবল ব্যবসায়িক প্রচারণার জন্যই নয়, ক্যারিয়ার হিসেবে অনেক প্রফেশনালের কাছেও একটি জনপ্রিয় পেশা হয়ে উঠেছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ৬৬ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে, যা Digital Marketing এর চাহিদা এবং প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
যেহেতু এই বিশাল অনলাইন ব্যবহারকারী গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে ব্যবসা পরিচালনা করতে হয়, তাই Digital Marketing এখন অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। তবে আমাদের দেশে কিছুটা ভুলভাবে ডিজিটাল মার্কেটিংকে উপস্থাপন করা হয়, যা অনেকের মাঝে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টি করেছে। সেই ভুল ধারণা দূর করার লক্ষ্যে এবং ”Digital Marketing” সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেওয়ার উদ্দেশ্যে আজকের এই লেখাটি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং a to z সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ব্যবসায় সাফল্য লাভের মূলমন্ত্র হলো যথাযথ প্রচারণা করা। প্রচারেই প্রসার – ব্যবসার প্রসার তখনই সম্ভব, যখন এর সঠিক প্রচারণা করা হয়। প্রচারণার এই ধারাটি সময়ের সাথে আধুনিক হয়েছে, এবং সেই আধুনিক পদ্ধতির নামই ডিজিটাল মার্কেটিং। এটি এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের কাছে পণ্য বা সেবা পৌঁছে দেওয়া হয়। বর্তমানে আমরা অনলাইন নির্ভর হয়ে গেছি, আর ডিজিটাল মার্কেটিং আমাদের জীবনের অনলাইন অংশের সাথে একীভূত হয়ে পড়েছে, ঠিক যেমন দেহের সাথে মাথা।
”Digital Marketing” হল ইন্টারনেট ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা প্রচার করার একটি কৌশল। ডিজিটাল মার্কেটারের মূল কাজ হল সঠিক গ্রাহকদের কাছে অনলাইন মাধ্যমে পণ্য পৌঁছে দেওয়া এবং ব্যবসার প্রসার করা।
প্রধান দায়িত্বের মধ্যে রয়েছেঃ
একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটারের জন্য প্রয়োজনঃ
Digital Marketing কেন করবেন , তা জানার আগে চলুন একটু ভাবি। আপনি যখন টিভি দেখেন, সেখানে দেখানো সব পণ্যের বিজ্ঞাপন কি আপনার দরকারি মনে হয়? সম্ভবত না। কারণ, টিভি চ্যানেল জানে না ঠিক কারা এই বিজ্ঞাপন দেখছে। ধরুন আপনি অবিবাহিত এবং আপনার বাসায় কোনো বাচ্চাও নেই। যদি বাচ্চাদের ডাইপারের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়, তাহলে সেটি আপনার জন্য মোটেও প্রাসঙ্গিক নয়, এবং কোম্পানিরও তাতে কোনো লাভ নেই। বিজ্ঞাপনের জন্য খরচ করা টাকা শুধুই অপচয়।
এখন, যদি আপনি ইউটিউবে বার্গার তৈরির একটি ভিডিও দেখেন, এবং ভিডিওর মাঝখানে বার্গারের জন্য সেরা সস বা বার্গারের উপকরণ কোথায় পাওয়া যাবে তার বিজ্ঞাপন দেখেন, সেটা আপনার জন্য কি প্রাসঙ্গিক নয়? হ্যাঁ, এখানে আপনি এবং বিজ্ঞাপন দুটোই সঠিক জায়গায় মিলেছে। তাই এই বিজ্ঞাপন থেকে সেই কোম্পানির পণ্য বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এখানেই ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জাদু—আপনি সরাসরি টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌঁছে যেতে পারেন, তাও তুলনামূলকভাবে অনেক কম খরচে।
”Digital Marketing” শুরু করতে প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে, আপনার পণ্য কারা কিনতে চায়। সেই অনুযায়ী আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। পণ্যের ধরণ অনুযায়ী কনটেন্ট সাজানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর পর আসে সেলস ফানেল তৈরি করা, যা অনেক কোম্পানি করে না। অথচ সঠিক সেলস ফানেল সেলস ২-৩ গুণ বাড়াতে পারে। এরপর ভাবতে হবে কোন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করবেন। আপনি যে প্ল্যাটফর্ম বেছে নেবেন, তার ব্যাপারে ভালোভাবে জানতে হবে, যাতে আপনি সেটি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
এইটি মূলত বিভিন্ন ইন্টারনেট বা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং কৌশল ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা প্রচার করার একটি সমন্বিত প্রক্রিয়া। এটি ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আধুনিক যুগে ব্যবসার প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে ডিজিটাল মার্কেটিং অপরিসীম ভূমিকা রাখে।এটি এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের কাছে পণ্য বা সেবা পৌঁছে দেওয়া হয়। বর্তমানে আমরা অনলাইন নির্ভর হয়ে গেছি, আর ডিজিটাল মার্কেটিং আমাদের জীবনের অনলাইন অংশের সাথে একীভূত হয়ে পড়েছে, ঠিক যেমন দেহের সাথে মাথা। এখানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপাদান এবং তাদের কাজের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:
SEO এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা পেজকে সার্চ ইঞ্জিনের (যেমন Google) ফলাফলে শীর্ষ স্থানে আনতে সাহায্য করা হয়। এটি মূলত ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অর্গানিক (অবৈতনিক) উপায়ে সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে উপরের দিকে থাকার কৌশল।
SEM হলো সার্চ ইঞ্জিনে পেইড বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে ব্যবসায়ের প্রচারণা করা। সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ভিজিটর আনার জন্য পে-পার-ক্লিক (PPC) বিজ্ঞাপন চালানো হয়, যেখানে ব্যবসা সার্চ ইঞ্জিনকে অর্থ প্রদান করে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য।
ইমেইল মার্কেটিং একটি সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম, যেখানে ইমেইলের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে গ্রাহকদের তথ্য প্রদান করা হয়। নিয়মিত ইমেইল প্রচারণা চালানোর মাধ্যমে ব্যবসা গ্রাহকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারে এবং বিক্রয় বাড়াতে পারে।
কনটেন্ট মার্কেটিং হল তথ্যবহুল এবং মূল্যবান কনটেন্ট তৈরি এবং বিতরণের মাধ্যমে নির্দিষ্ট লক্ষ্য গ্রাহকদের আকর্ষণ করা। ব্লগ, ভিডিও, ইনফোগ্রাফিক, ই-বুক ইত্যাদি কনটেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করে এবং তাদের ব্যবসায়ের দিকে আকর্ষণ করা হয়।
PPC এমন একটি বিজ্ঞাপন কৌশল, যেখানে বিজ্ঞাপনদাতা শুধুমাত্র তখনই অর্থ প্রদান করে যখন একজন ব্যবহারকারী বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে। এটি একটি পেইড মার্কেটিং মেথড, যা সাধারণত গুগল অ্যাডওয়ার্ডস এবং ফেসবুক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি ব্যবহার করে পণ্য বা সেবার প্রচারণা করা হয়। এটি ব্র্যান্ডের উপস্থিতি বৃদ্ধি করা এবং গ্রাহকদের সাথে সরাসরি ইন্টারেকশন বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি মডেল যেখানে তৃতীয় পক্ষ বা এফিলিয়েটরা পণ্য বা সেবা বিক্রির জন্য কমিশন পায়। এটি কার্যকরী একটি পদ্ধতি যেখানে ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য বিক্রি করতে এফিলিয়েটদের প্রচার কাজে ব্যবহার করে।
ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা অ্যাপে ভিজ্যুয়াল বিজ্ঞাপন (ছবি, ব্যানার, ভিডিও) প্রদর্শনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করার একটি উপায়। এই সব উপাদানগুলো একত্রে মিলে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের একটি শক্তিশালী কাঠামো গঠন করে, যা ব্যবসায়িক প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আধুনিক যুগে সবকিছুই অনলাইনে স্থানান্তরিত হচ্ছে, এবং ব্যবসা প্রচার-প্রসারের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। বড়-বড় কোম্পানি থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোও এখন তাদের পণ্য ও সেবা প্রচারের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মকে বেছে নিচ্ছে। অন্যান্য প্রচলিত Marketing পদ্ধতির তুলনায়, এটি অধিক কার্যকর, দ্রুত ফলাফল দেয় এবং খরচও কম। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সংখ্যা প্রচুর, ফলে ব্যবসায়িক প্রচারণায় অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
Digital Marketing-এর চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে, কারণ বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬৬ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এরই মধ্যে বেশিরভাগ ক্রেতা কোনো পণ্য কেনার আগে ইন্টারনেটে তা যাচাই-বাছাই করে। আধুনিক ভোক্তারা শপিং মলে ঘুরে ঘুরে কেনাকাটার সময় পায় না, তাই তারা অনলাইন কেনাকাটাকে বেশি পছন্দ করে। পণ্য ঘরে বসে অর্ডার করা যাচ্ছে এবং তা দ্রুত সময়ের মধ্যে পৌঁছে যাচ্ছে—এই সুবিধাগুলো ডিজিটাল মার্কেটিংকে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে।
যখন বিশ্বব্যাপী কোম্পানিগুলো ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে, তখন পিছিয়ে থাকার অর্থ ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়া। প্রচারের মাধ্যম হিসেবে আধুনিক প্রযুক্তি, যেমন থ্রিডি বিলবোর্ড, বিজ্ঞাপনকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলছে। বাংলাদেশে এখনও প্রচলিত সাইনবোর্ড বা ব্যানারের মাধ্যমে Marketing করা হলেও উন্নত বিশ্ব ডিজিটাল বিজ্ঞাপনে অনেক এগিয়ে।
ডিজিটাল মার্কেটিং-এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এটি কম খরচে এবং কম সময়ে বিপুল সংখ্যক ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্য খুব সহজেই লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। আপনার বিজ্ঞাপন সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছাবে, ফলে ক্রেতারা পণ্য সম্পর্কে আগ্রহী হবে। এমনকি, ক্রয় পরবর্তী ফিডব্যাক সংগ্রহ করাও সহজ হয়, যা ব্যবসার সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বিশ্বের প্রায় ৫.১১ বিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে, আর এর ৫১ শতাংশ অনলাইন থেকে কেনাকাটা করে। বড় কোম্পানিগুলোও এখন Digital Marketing-এর ওপর নির্ভর করছে। তাই এই প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে Online Marketing -এর গুরুত্ব অপরিসীম।
ডিজিটাল মার্কেটিং একটি বিশাল ক্ষেত্র, তাই এটি শিখতে সবার সময় আলাদা হতে পারে। অনেকেই জানতে চান, ” কতদিন লাগে শিখতে?” সত্যি বলতে, এর নির্দিষ্ট সময় নেই। এটি শেখার গতি এবং আগ্রহের উপর নির্ভর করে। ধরুন, আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে ১ বছর সময় নিচ্ছেন, কিন্তু অন্য কেউ তা ৬ মাসে শিখে ফেলতে পারে, আবার কারো ২ বছরও লাগতে পারে। মূলত এটি নির্ভর করে আপনি কতোটা মনোযোগ দিয়ে শিখছেন এবং শেখার ক্ষমতা কেমন। তবে সাধারণভাবে, পুরোপুরি শিখতে প্রায় ১-২ বছর সময় লাগে। কারণ, এতে অনেক সূক্ষ্ম এবং কৌশলগত বিষয় রয়েছে যা আপনাকে জানতে হবে। এছাড়াও কিছু “হিডেন টিপস” আছে যা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে সাহায্য করে।
”Digital Marketing” শেখার চাহিদা এখন অনেক বেশি। কিন্তু, শিখতে গিয়ে অনেকেই প্রতারণার শিকার হন। তাই আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। যখন শেখার সিদ্ধান্ত নেবেন, প্রথমে যাচাই করুন কোন মাধ্যম আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। শুরুর জন্য, ব্লগ এবং ইউটিউব থেকে প্রাথমিক ধারণা নিতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং কী এবং কেন করবেন তা ভালোভাবে বুঝে নিন। এরপর যদি মনে হয় আপনি এটি শিখতে চান, তখন নির্ধারণ করুন কিভাবে শিখবেন। বেশ কিছু আইটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা আপনাকে হাতে-কলমে শেখাতে পারে। যদি আপনার আশেপাশে কোনো ভালো প্রতিষ্ঠান না থাকে, তাহলে অনলাইন কোর্স কিনে শিখতে পারেন। তবে কোর্স কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করবেন, কারণ অনেক নিম্নমানের কোর্স বিক্রি হচ্ছে। ভুল জায়গায় টাকা বিনিয়োগ করলে আপনার সময়, শ্রম এবং অর্থ নষ্ট হতে পারে।
আশা করি, “ডিজিটাল মার্কেটিং” সম্পর্কে আপনার এখন একটা পরিষ্কার ধারণা হয়েছে। আমরা প্রায় সবাই কমবেশি এই শব্দটির সাথে পরিচিত, কারণ আধুনিক যুগে নিজেকে আধুনিক না করে উপায় নেই। ব্যবসা চালাতে হলে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নত ব্যবসায়িক প্রচারণার পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। আপনার পণ্যের ধরন ও প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল বেছে নিতে পারেন। এই মাধ্যমে সহজেই আপনার ব্যবসা আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।
এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি নিয়মিত এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল আর্টিকেল পড়তে চান, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে ভুলবেন না। আমরা নিয়মিত ”Digital Marketing” সম্পর্কিত আরও অনেক দারুণ কনটেন্ট প্রকাশ করি।